ঘূর্ণিঝড় 'যশ' মোকাবেলায় প্রধানমন্ত্রী মোদি জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কর্মকর্তা, টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ, বেসামরিক বিমান চলাচল, আর্থ বিজ্ঞান মন্ত্রকের সচিবদের সাথে বৈঠক করেছেন এবং প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও এই সভায় অংশ নিয়েছেন।
প্রকৃতপক্ষে, সোমবার সন্ধের পর থেকে ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গ উপকূলে ৪০-৫০ কিমি বেগে বইবে ঝোড়ো হাওয়া। মঙ্গলবার সেই ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ হবে ঘণ্টায় ৫০-৬০ কিমি। তারপর তা বাড়তে থাকবে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগরে তৈরি হওয়া এর নিম্নচাপটি,শক্তিশালী ঘূর্ণাবর্তে পরিবর্তিত হতে পারে। এরপর বাংলাদেশের দিকে ঘুরে যেতে পারে এর অভিমুখটি। ঘূর্ণিঝড় উত্তর-পশ্চিম অভিমুখী হয়ে, ২৬ মে, বুধবার পৌঁছতে পারে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা উপকূলে। তার জেরে ২৫ তারিখ, অর্থাত্, মঙ্গলবার সন্ধে থেকে দুই রাজ্যের উপকূল এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি শুরু হতে পারে।
মঙ্গলবার থেকেই দুই রাজ্যের উপকূল এলাকায় শুরু হবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি। ধীরে ধীরে বাড়বে বৃষ্টির দাপট। ঘূর্ণিঝড় ক্রমশ উত্তর-পশ্চিম দিকে এগোতে থাকবে।
No comments