বলা হয়ে থাকে যে 'এস্তোনিয়ার' এই গ্রামে এত বিলাসবহুল সুবিধা নেই, তবে এখনও সারা বিশ্বের মানুষ এখানকার সংস্কৃতি পছন্দ করেন। পর্যটকরাও এখানে বেড়াতে আগ্রহী।
এস্তোনিয়া বাল্টিক সাগরের নিকটে অবস্থিত, যেখানে পুরুষের পরিবর্তে মহিলারা রাজত্ব করেন। প্রায় ১০০ বছর আগে, এখানে পুরুষদের সংখ্যা কমতে শুরু করেছিল এবং তারপরে মহিলারা এখানে কাজ এবং গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বগুলি পালন করতে শুরু করেছিলেন।
এ কারণেই এস্তোনিয়া দ্বীপটিকে মহিলাদের দ্বীপও বলা হত। কথিত আছে যে এখানে পুরুষরা মাছ ধরতে এবং শিকার করতে যাওয়ার কারণে মহিলারা একা পড়ে যান এবং তারপরে মহিলারা গ্রামের জন্য সমস্ত কিছু করেন।
পুরুষদের অনুপস্থিতিতে মহিলারা রান্না করেন, হস্তশিল্প, বুনন, দোকান ইত্যাদিতে কাজ করেন।শুধু তাই নয়, বিবাহ, শেষকৃত্য ইত্যাদির মতো ঐতিহ্যবাহী অনুষ্ঠানের সময়ও মহিলারা গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন।
এস্তোনিয়া উত্তর ইউরোপের একটি ছোট দেশ, যা ১৯৯১ সাল পর্যন্ত সোভিয়েত ইউনিয়নের অংশ ছিল। তবে ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে আলাদা হওয়ার পরে, এই দেশটি পুরো ইউরোপ জুড়ে উন্নয়নের নতুন পরামিতিগুলির জন্ম দিয়েছে। আজকে এই দেশটিকে ইউরোপের সিলিকন উপত্যকা বলা হয়। কারণ প্রযুক্তিগতভাবে এই দেশটি অনেক সমৃদ্ধ।
No comments