Page Nav

HIDE

Grid Style

GRID_STYLE

Post/Page

Weather Location

Breaking News:

latest

অভিষেক চ্যাটার্জী জানালেন,প্রসেনজিৎ-ঋতুপর্ণার জন্য শেষ হয়েছে আমার কেরিয়ার

টলিপাড়ার এক অতি পরিচিত নাম অভিষেক চ্যাটার্জী ।একসময় নিজের অভিনয়ের দক্ষতা এবং সুদর্শন চেহারায় সকল সিনেমাপ্রেমীকে মুগ্ধ করেছিলেন তিনজ। তখনকার দাপুটে অভিনেতা প্রসেনজিৎ, চিরঞ্জিত, তাপস পালেদের নিজের কাজের মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়…

 



টলিপাড়ার এক অতি পরিচিত নাম অভিষেক চ্যাটার্জী ।একসময় নিজের অভিনয়ের দক্ষতা এবং সুদর্শন চেহারায় সকল সিনেমাপ্রেমীকে মুগ্ধ করেছিলেন তিনজ। তখনকার দাপুটে অভিনেতা প্রসেনজিৎ, চিরঞ্জিত, তাপস পালেদের নিজের কাজের মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছিলেন তিনি।অভিষেক নিজের প্রতিভা সম্পর্কে এতটাই আত্মবিশ্বাসী ছিলেন যে,প্রয়োজনে টলিউডের এই দাপুটে অভিনেতাদের সাথে একই ছবিতে অভিনয় করতেও পিছু পা হননি।


কিন্তু এরপরেই বেশ কিছুদিন বড় পর্দা থেকে নিখোঁজ ছিলেন অভিষেক।কয়েক বছর পর কামব্যাক করেছেন ছোট পর্দায়। তাকে সম্প্রতি কয়েকটি ধারাবাহিকেও দেখা গিয়েছে।কিন্তু কেন তিনি বড় পর্দায় কাজ করছেন না এর উত্তরে তিনি বলেন,'পুরোনো সময়ের অনেক অভিনেতাই আজ ব্রাত্য । প্রোডাকশন হাউসগুলি একটা সেট অফ আর্টিস্ট নিয়েই কাজ করে,তারা নতুন কাউকে নিতে চায় না।'



কিন্তু এছাড়াও বড় পর্দায় অনায়াসে কাজ করতে পারেন অভিনেতা।কিন্তু তিনি দেব,জিৎ এদের বাবার চরিত্রে অভিনয় করতে চান না।অভিনেতার মতে তার এতটাও বয়স হয়নি যে তিনি কারো বাবার চরিত্রে অভিনয় করবেন।বলিউডে এখনও সালমান, শাহরুখরা নায়কের চরিত্রে অভিনয় করে।


৯০ এর দশকের পর তার বড় পর্দা থেকে হারিয়ে যাওয়া নিয়ে, তিনি এক বিস্ফোরক দাবিও করেন।তিনি জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন,'প্রসেনজিৎ ও ঋতুপর্ণা আমার কেরিয়ার শেষ করেছিল।'অভিনেতা বলেন, সেই সময় আমি বাংলার এক নম্বর অভিনেতা ছিলাম।আর তখনই প্রসেনজিৎ ও ঋতুপর্ণা জোট বেঁধে ৩০ টিরও বেশি ছবি থেকে আমাকে বের করেছিল।এরপর এক বছর আমার হাতে কোনো কাজ ছিলোনা।আমি হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিলাম।এরপর দুবছর যাত্রাও করেছি আমি।এরপরেই আমার সাথে ইন্ডাস্ট্রির সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়।'



এরপর একজন লোকের মুখে তিনি শুনতে পান 'অভিষেক তো ফুরিয়ে গিয়েছে'। যা শুনে অনেকটাই কষ্ট পেয়েছিলেন অভিনেতা। এরপরই ফিরে আসার জেদ পুনরায় অভিনয় জগতে ফিরলেন অভিনেতা।আজও তার অভিনয়ে মুগ্ধ দর্শকেরা।

No comments