সন্তানের সঙ্গে মায়ের সম্পর্ক সবসময়েই অটুট। কিন্তু বিভিন্ন পরিস্থিতির চাপে পড়ে সেই সম্পর্কের বন্ধন অনেক সময়েই খারাপ হয়ে যায়। তৃতীয় কোনও ব্যক্তি বা কোনও বিশেষ ঘটনা অনেক সময়েই মা ও সন্তানের মধ্যে সম্পর্ক খারাপ করে দেয়। বাস্তুশাস্ত্র বলছে , এই সম্পর্ককে মজবুত করতে বেশ কিছু পন্থা মেনে চলতে হবে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী হল হাতির আকারের যেকোনও শোপিস ঘরে রাখা। বাস্তুশাস্ত্রবিদরা বলছেন এতে গৃহস্থে একাধিক উপকারীতা হয়। বাড়িতে হাতির আকারের সোপিস বা ছবি রাখলে তার উপকারীতা কি কি তা জানুন।
সম্পর্কের উন্নতিতে :
বাড়িতে মা ও সন্তানের সম্পর্ক খারাপ হলে দুজনের ঘরেই পৃথকভাবে হাতির মুখের শোপিস রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা। এছাড়াও স্বামী স্ত্রীর মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হলে বেডরুমে হাতির নক্সা কাটা বেডকভার বিছানায় পাতা উপযোগী।
মা ও সন্তানের সম্পর্কের উন্নতিতে বিশেষ উপায় :
মা হাতি ও তার সঙ্গে হাতির শাবকের শোপিস প্রায়ই দেখা যায়, কিংবা এরকম ছবিও দেখা যায়। এমন ছবি বা শোপিস ঘরে সাজিয়ে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা।
কেরিয়ারে উন্নতির জন্য :
করিয়ারে উন্নতির জন্য উপকারী হাতির সোপিস। এটি বাড়িতে থাকলে সন্তানের কেরিয়ারে উন্নতি যেমন আসে তেমনই মনঃসংযোগ বাড়াতে সাহায্য করে বাড়ির যে কোনও সদস্যের ।
কয়েকটি পরামর্শ :
ঘরে রাখুন হাতির আকারের শোপিস। তবে যদি সবসময়ে শোপিস না ও পান তাহলে রাখুন হাতির আকারের কিছু খেলনা, ওয়ালপেপার কিংবা মূর্তি।, এমনকি সন্তানের পড়ার টেবিলে রাখুন হাতির শোপিস।
গণেশের মূর্তি :
গণেশের মূর্তি এই জন্য বাড়িতে রাখতে বাল হয়। হাতির মুখের আদলের গণেশদেবের পূজা বাড়ির পক্ষে মঙ্গলময় হওয়ার, বাড়ির প্রবেশমুখেই একটি গণেশের মূর্তি স্থাপন করার পরামর্শ দিচ্ছেন বাস্তুশাস্ত্রবিদরা।
No comments