বিটে থাকা নাইট্রেট রক্ত সঞ্চালনের উন্নতিতে সাহায্য করে, একটি ব্রিটিশ জার্নাল অফ ক্লিনিক্যাল ফার্মাকোলজি স্টাডি অনুসারে, বিট চুলের ফলিকলে অক্সিজেন এবং পুষ্টি আনতে পারে।
পালং শাক আয়রন সমৃদ্ধ, এতে রয়েছে সিবাম, যা চুলের প্রাকৃতিক কন্ডিশনার হিসেবে কাজ করে। শাক শরীরকে ওমেগা-3 এসিড, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং আয়রনও সরবরাহ করে।
চিকেনে আছে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড , যা আরাকিডোনিক অ্যাসিড(এএ) নামে পরিচিত, চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
বেল পিপারে আছে ভিটামিন সি-র অফুরন্ত জোগান, যা ত্বককে রাখবে তরতাজা। চুলের গোড়ায় জোগাবে পুষ্টি।
ডিমে থাকে বায়োটিন নামে বি ভিটামিন, যা চুল বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। ডগা ভাঙা চুল-নখকে শক্তিশালী করে। পাতলা চুলের সমস্যা দূর করে।
দুধের প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম চুল পোক্ত করে। নরম, কোমল, আর্দ্র রাখে চুলের আগা থেকে গোড়া। ময়শ্চরাইজড করে।
আখরোট এবং বাদাম খাওয়া চুলের জন্য খুব ভাল । বিশেষজ্ঞরা বলেন,এতে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যার ফলে চুলের আর্দ্রতা বজায় থাকে। চুল পড়া রোধ করতে বাদাম ভাল কাজ করে। আপনার ডায়েটে রোজ থাকুক আমন্ড।
ওটমিলে আছে হাই ফাইবার, যা পেট ভাল রাখে। সুস্থতা বজায় রাখে। পরোক্ষে চুলের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে।
সূর্যমুখী ফুলের বীজ। এতে থাকে ভিটামিন B5, প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড নামে পরিচিত। স্ক্যাল্পে রক্ত প্রবাহ এবং চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে সূর্যমুখী বীজ।
দই খাওয়া শরীরের পক্ষে বেশ ভাল। এর মধ্যে থাকা খনিজ হেয়ার ফলিকলে পুষ্টি জোগায়। চুলের গোড়া শক্ত করতে ও চুল পড়া রোধ করতে সাহায্য করে
No comments