পালং: প্রোটিন, ভিটামিন এ, সি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর পালং শাক এখন অন্যতম ট্রেন্ডি উপাদান। ১০০ গ্রাম পালং-এ আছে ২.৭ মিলিগ্রাম আয়রন। বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, স্যালাড হিসেবে বা কম তেলে রান্না করে নিয়মিত ডায়েটে রাখুন এই সবুজ সব্জি।
বাদাম এবং বীজ: শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণে খুবই উপকারি সব্জির বীজ। কুমড়োর বীজ, ফ্ল্যাক্স, শিয়াজাতীয় বীজ তাই ডায়েট চার্টে রাখার নিদান দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। তা ছাড়া, বাদামেও থাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন। কাজু, আমন্ডে আয়রন ছাড়াও রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার, ভিটামিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
মাশরুম: ভিটামিন ডি এবং বি সমৃদ্ধ মাশরুমের গুণ অনেক। এতে ভরপুর আয়রন তো রয়েছেই, তা ছাড়া খাদ্যতালিকায় মাশরুম যোগ করলে হতাশা দূর করে ও মানসিক শান্তি বজায় রাখতে সাহায্য করে। কাঁচা এবং শুকনো— দু’ভাবেই মাশরুম উপাদেয়। তবে অতিরিক্ত রান্না না করে, পুষ্টিগুণের দিকে খেয়াল রেখে হালকা রান্নাই শ্রেয়।
কিডনি বিনস: হৃদরোগ, ক্যানসার থেকে ডায়বিটিস—কিডনি বিনসের উপকারিতা অনেক। তা ছাড়া, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকেরা কিডনি বিনস খাওয়ার কথা বলেন। এক কাপ বিনসে থাকে প্রায় ৪ মিলিগ্রাম আয়রন, সুতরাং শরীরে আয়রনের ঘাটতি পূরণেও নিয়মিত ডায়েটে রাখতে পারেন কিডনি বিনস।
ওটস: প্রাতরাশে আটার রুটি কিংবা টোস্টের বদলে ওটস খাওয়ার চল এসে গিয়েছে বহুদিন। সুস্থ থাকতে, এনার্জি বাড়াতে ও ওজন কমাতে ডায়েটিশিয়ানদের তিওরি মেনে নিয়মিত ডায়েট চার্টে রাখার চেষ্টা করুন ওটমিল।
ডার্ক চকোলেট: ডার্ক চকোলেটের গুণ বহুবিধ। আয়রন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ডার্ক চকোলেট উচ্চ রক্তচাপ কমায়, এনার্জি বাড়ায়। তা ছাড়া এতে রয়েছে অ্যান্টি এজিং প্রপার্টি, ত্বক সুস্থ ও তরতাজা রাখতে সাহায্য করে।
No comments