এই বর্ষা মৌসুমে সবাই সর্দি -কাশিতে ভোগে। আর্দ্র আবহাওয়ার কারণে বাতাসে ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। ছোট, বৃদ্ধ সবাই ঠান্ডা, গলা ব্যাথা, কাশি এবং জ্বরে ভোগে।
জলবায়ু পরিবর্তন বা ঠান্ডা খাবার বা পানীয়ের কারণেও কাশি হতে পারে। কাশি দুই প্রকার। যাদের চিকিৎসার পদ্ধতিও একে অপরের থেকে আলাদা। ভারতীয় নাক, কান এবং গলা বিশেষজ্ঞ সন্দীপ অরোরা কীভাবে ঘরে বসে কাশি নিরাময় করবেন তা ব্যাখ্যা করেন।
কি কারণে শুষ্ক কাশি হয়?
শুকনো কাশির প্রধান কারণ হতে পারে ব্রঙ্কাইটিস বা অ্যালার্জি। এছাড়াও, অ্যাসিডিটি এবং হাঁপানির কারণে অনেকেই শুষ্ক কাশিতে ভোগেন।
শুকনো কাশি গলা ব্যথা হতে পারে। এই ধরনের ক্ষেত্রে, যদি আপনি অ্যাজমার রোগী হন তাহলে আপনাকে একটু বেশি সাবধান হতে হবে।
শুষ্ক কাশির প্রতিকার
শুকনো থেকে মুক্তি পেতে কিছু জিনিস এড়িয়ে চলুন। এছাড়াও, কিছু জিনিস দৈনন্দিন রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করা প্রয়োজন। প্রথমে ঠান্ডা খাবার খাওয়া বন্ধ করুন।
এটি আপনার গলায় স্বস্তি দেবে। শুষ্ক কাশি থেকে মুক্তি পেতে প্রচুর জল পান করুন। মসলাযুক্ত খাবার এবং চা এবং কফির ব্যবহার সীমিত করুন।
কফ কেন কাশি হয়?
এই ধরনের কাশির সমস্যা শিশুদের মধ্যে খুবই সাধারণ। শিশুর কাশি বেড়ে যায়, বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর সময়। এটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে হতে পারে।
যদি আপনার দীর্ঘদিন ধরে কাশি থাকে তাহলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন। এছাড়াও বুকের এক্স-রে বা সিটি স্ক্যান করুন।
কফজুক্ত কাশির সময় শ্লেষ্মা রক্তের সমস্যা ক্যান্সার রোগীদের মধ্যেও দেখা যায়। তাই কফযুক্ত কাশির সময়মতো চিকিৎসা করা উচিত।
No comments