১. আপেল সিডার ভিনেগার
আপেল সিডার ভিনেগারে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা চুলের জন্য খুবই উপকারী। এটি চুলকে আরও ভালোভাবে পরিষ্কার রাখে এবং অতিরিক্ত তেল পরিষ্কার রাখতে কাজ করে। এটি ব্যবহার করতে শ্যাম্পু করার পর এক মগ জলে দুই টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে চুলে ভালো করে ঢেলে দিন। এবার তেল দিয়ে মুছে নিন।
২. লেবু ব্যবহার করে
লেবু ব্যবহার চুলের খুশকি দূর করে এবং শিকড় ভালোভাবে পরিষ্কার রাখে। এটি ব্যবহার করতে আপনি এক মগ জলে এক চা চামচ লেবুর রস মিশিয়ে শ্যাম্পু করার পর চুলে লাগান।
৩. গাঁদা ফুলের রস
এটি ব্যবহার করার জন্য, আপনি দুই কাপ গরম জলে এক মুঠো গাঁদা ফুল রাখুন এবং ১০ মিনিটের জন্য সিদ্ধ করুন। এটি ঠান্ডা হতে দিন এবং ফিল্টার করার পরে এটি ব্যবহার করুন।
৪. হিবিস্কাস ফুলের ব্যবহার
জাওয়াকুসুম অর্থাৎ হিবিস্কাসের ব্যবহার চুলের জন্য খুবই উপকারী। আপনি এর পাতা ও ফুল সিদ্ধ করে ঠান্ডা করে চুল ধুয়ে নিন।
৫. চা ব্যবহার
চুলে উজ্জ্বলতা আনতে চায়ের জল ব্যবহার করতে পারেন। আপনি প্রথমে জলে চা পাতা সিদ্ধ করে এক কাপ জলে এক মগ জলে মিশিয়ে ছেঁকে ধুয়ে চুলে ঢেলে দিন। চুলে চকচকে ভাব থাকবে এবং নরম হবে।
৬. মেথি বীজ জল
চুলে খুশকি হলে মেথি বীজ দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলতে পারেন। এক মগ জলে ৩ টেবিল চামচ মেথি দানা সারারাত ভিজিয়ে রাখুন এবং পরের দিন সকালে জল ফিল্টার করুন। শ্যাম্পু করার পর এটি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।
৭. নিম পাতা ব্যবহার করা
চুলে চুলকানি, জ্বালা, ইনফেকশন, গন্ধ ইত্যাদি থাকলে ব্যবহার করুন। এটি তৈরি করতে, চার কাপ প্যানে দুই মুঠো নিম পাতা দিন এবং সারারাত ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই জল ছেঁকে নিয়ে চুল ধোয়ার জন্য ব্যবহার করুন।
৮. গোলাপ জল ব্যবহার
চুলে দুর্গন্ধ হলে এক মগ জলে আধা কাপ গোলাপ জল মিশিয়ে চুল ধোয়ার পর চুলে লাগান। আপনি চাইলে এতে এক চা চামচ লেবুর রস যোগ করতে পারেন।
No comments