বিশ্বজোড়া খ্যাতির পেছনে অবদান, বৌদ্ধিক সম্পদদের স্বীকৃতি দিল অ্যাডামাস
কলকাতা, জুন ০১, ২০২৩: বিশ্ববিদ্যালয়ের বৌদ্ধিক সম্পদদের সঙ্গে প্রকাশ্য পরিচিতি ও স্বীকৃতি দানের জন্য শহরের এক হোটেলে অনুষ্ঠিত হল অ্যাডামাস ইউনিভার্সিটির সাংবাদিক গোলটেবিল বৈঠক।
এই বৈঠকে তুলে ধরা হয় অ্যাডামাসের মানব তথা বৌদ্ধিক সম্পদদের পরিচয়, যাঁরা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজার-হাজার পড়ুয়ার ভবিষ্যত গড়ে তোলার মূল কাণ্ডারি। পড়ুয়াদের সঠিক পথের দিশা দেখিয়ে তাঁদের সমাজের প্রতি অবদান রাখার ক্ষেত্রেও এই মানব সম্পদদের ভূমিকা অনস্বীকার্য।
অভিনবত্বের দিকে বরাবরই নজর দেওয়া অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয় ইতিমধ্যেই প্রকাশ করেছে বেশ কয়েকটি পেটেন্ট এবং গড়ে তুলেছে ৯টি বিশেষ গবেষণা কেন্দ্র, যার মধ্যে রয়েছে স্টেম সেল রিসার্চ সেন্টারও (SMCSTR)।
শুধু তাইই নয়, ক্রীড়াজগতেও অ্যাডামাসের সাফল্য নজরকাড়া। চলতি বছরের খেলো ইন্ডিয়ায় ৯৩ জন অংশগ্রহণকারী নিয়ে সারা দেশের মধ্যে তালিকায় ১৮ নম্বরে রয়েছে এই বিশ্ববিদ্যালয়।
দেশজুড়ে দুর্দান্ত সাফল্য পাওয়ার পর অ্যাডামাসের পরিকল্পনায় রয়েছে আমেরিকা, ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ও দুবাইতে পড়ুয়াদের জন্য ইন্টার্নশিপের ব্যবস্থা শুরু করার বিষয়টিও।
এর পাশাপাশি, কেন্দ্রীয় সরকারের সহযোগিতায় পূর্ব ভারতে প্রথম ই-যুব সেন্টার এবং স্টেম সেল রিসার্চ সেন্টার শুরু করার সাফল্যও রয়েছে অ্যাডামাসের।
এই বিষয়ে অ্যাডামাস ইউনিভার্সিটির চ্যান্সেলর প্রফেসর সমিত রায় বলেন, 'এই অধ্যাপক ও শিক্ষাকর্মীরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম সম্পদ। তাঁরা কেবল অ্যাডামাসের মানোন্নয়নের দিকেই নজর দেন না বরং সমাজের প্রতি তাঁদের অবদানও অত্যন্ত উল্লেখযোগ্য। তাই আমরা মনে করি, এই ব্যক্তিত্বদের যথাযথ স্বীকৃতিলাভ ভীষণভাবে প্রয়োজন, যেহেতু অ্যাডামাস বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল বৌদ্ধিক সম্পত্তি এঁরাই,এবং যাঁদের ছাড়া আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অসম্পূর্ণ।'
No comments